দুর্যোগের সব প্রতিকূলতা অতিক্রম করে, কৃষকের কষ্টার্জিত সোনালি ফসল ঘরে তুলা শেষ হওয়ায়। সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার সব কয়টি হাওরের স্লুইস গেইট কোলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষক ও উপজেলা প্রশাসন।
আজ (১২ মে) বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিস কক্ষে’ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আয়োজনে নির্বাহী কর্মকর্তা রায়হান কবির এর সভাপতিত্বে হাওরের দায়িত্বশীলদের নিয়ে এক আলোচনা সভার মধ্যে দিয়ে সর্ব সম্মতি ক্রমে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগম,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসান-উদ-দৌলা,উপজেলা প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন,থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) সুহেল রানা,উপজেলা আওয়ামীলীগ সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুছ ছোবাহান আখঞ্জি,উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি রমেন্দ্র নারায়ণ বৈশাখ , সাবেক সভাপতি সাংবাদিক আমিনুল ইসলাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান সেলিম,তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জুনাব আলী,সাবেক চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন,দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলী আহমদ মুরাদ,সাংবাদিক বাবরুল হাসান বাবলু,প্রমূখ।
এ ব্যাপারে তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রায়হান কবীর বলেন, হাওরের বেড়িবাঁধ সুরক্ষায়, শনির হাওর ও মাটিয়ান হাওরের স্লুইস গেট দিয়ে পানি প্রবেশ করানোর জন্য জরুরি সভার আয়োজন করা হয়েছে। সবার সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্লুইস গেইট খোলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি ।