1. sparkleit.bd@gmail.com : K. A. Rahim Sablu : K. A. Rahim Sablu
  2. diponnews76@gmail.com : Debabrata Dipon : Debabrata Dipon
  3. admin@banglanews24ny.com : Mahmudur : Mahmudur Rahman
  4. mahmudbx@gmail.com : Monwar Chaudhury : Monwar Chaudhury
স্কুলশিক্ষক ও তার স্ত্রী হত্যা: ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন




স্কুলশিক্ষক ও তার স্ত্রী হত্যা: ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

সারাদেশ ডেস্ক:
    আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, ৯:১৯:০৪ পূর্বাহ্ন

টাঙ্গাইল সদর থানার রসূলপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক অনিল কুমার দাস ও তার স্ত্রী কল্পনা দাস হত্যা মামলায় ৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুও পর ভিকটিমের লাশ গুমের অভিযোগে তাদের আরও সাত বছরের কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার টাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ  রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- অনিল কুমার দাসের সৎ ভাই স্বপন কুমার দাস, জাহিদুল ইসলাম, মো. ফরহাদ, মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া, মঞ্জুরুল ইসলাম মিঞ্জু ও মো. শয়ান মিয়া।

রায় ঘোষণার সময় ৫ আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে এবং শয়ান মিয়া জামিনে থেকে আদালতে হাজির হন। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

জানা যায়, আসামি স্বপন কুমার দাস অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে পরস্পর যোগসাজশে অনিল কুমার দাস ও তার স্ত্রী কল্পনা দাসের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার পরিকল্পনা করতে থাকে। স্বপন কুমার দাসের সঙ্গে অন্যান্য আসামিরা অনিল কুমারের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার জন্য তাকে দিয়ে তিনটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার পরিকল্পনা করে। ২০১৭ সালের ২৬ জুলাই সন্ধ্যার পর আসামিরা অনিল কুমার দাসের বাড়িতে গিয়ে তাকে ও তার স্ত্রীকে হত্যা করে। তাদের গলায় ১০টি ইট বেঁধে বস্তায় ভরে বাড়ির বাথরুমের সেফটি ট্যাংকির মধ্যে ফেলে রাখে। পরে পুলিশ সেখান থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় পরদিন ভিকটিমদের ছেলে নির্মল কুমার দাস টাঙ্গাইল মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলাটিতে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত। মামলাটির বিচার চলাকালে আদালত চার্জশিটভূক্ত ৩৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

আসামিদের মধ্যে জাহিদুল ইসলাম ও মো. ফরহাদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সংশ্লিষ্ট আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আবু ভূঁঞা। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান ও চাঁন মিয়া।




খবরটি এখনই ছড়িয়ে দিন

এই বিভাগের আরো সংবাদ







Copyright © Bangla News 24 NY. 2020