জৈন্তিয়া! এক হারানো সভ্যতার নাম। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্তের কিছু অঞ্চল এবং ভারতের মেঘালয় ও আসাম রাজ্যের কিছু এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছিল এই বৈচিত্রময় সভ্যতা। উত্তরপূর্ব সিলেটের সমতল অঞ্চল এবং ভারতের
চারদিকে বেশ একটা হাহাকার চলছে ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা পাওয়া নিয়ে ।প্রচুর মানুষের ভিসা আবেদন বাতিল হচ্ছে এবং কেউই ঠিকভাবে বুঝতে পারছেন না কেন এটা হচ্ছে। কিছু সামান্য ভুলের জন্যেই খারিজ
করোনা সংক্রমণের বিধিনিষেধে কার্যত ঘরবিন্দ মানুষ। বাংলাদেশে এ অবস্থা চলছে প্রায় এক বছর। পরিবার-পরিজন নিয়ে হাঁপিয়ে ওঠার জো। আশার কথা, বর্তমানে চলছে টিকাদান, সংক্রমণও নিম্নমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য বাড়তি
১৯৮০-৯০ সাল পর্যন্ত নৌকাটি দেখা যেত কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট থেকে দুই কিলোমিটার পূর্বে সমুদ্রসৈকত থেকে প্রায় এক হাজার মিটার দূরে বনের ভেতরে একটি বড় কূপের মধ্যে। সোনার নৌকা দেখার জন্য
বাংলাদেশে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি নতুন স্থান ভ্রমণকারীদের গন্তব্য হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এসব জায়গায় আগে মানুষের যাতায়াত থাকলেও শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মানুষের তেমন যাতায়াত ছিল না। কিন্তু কিছুদিন ধরে পর্যটকদের
দেশে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি নতুন স্পট পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এসব জায়গায় আগে মানুষের যাতায়াত থাকলেও শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মানুষের তেমন যাতায়াত ছিল না। কিন্তু কিছুদিন ধরে পর্যটকদের কাছে
দেশের একমাত্র প্রবালসমৃদ্ধ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এই দ্বীপটিকে ‘প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন’ এলাকা ঘোষণা করে নতুন বিধি-নিষেধ আরোপ করে একটি গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন ও পর্যটকদের অসচেতনতা, দায়িত্বজ্ঞানহীনতা,
করোনা মহামারিতে ঘরবন্দী থাকতে থাকতে হাঁপিয়ে ওঠা অনেকেই কিছুটা স্বস্তি খুঁজতে ছুটছেন কক্সবাজারে। সৈকতে পর্যটকের ভিড় বাড়ায়, বাড়ছে করোনার ঝুঁকিও। পর্যটকদের বড় অংশই মানছেন না কোনো নির্দেশনা। পাহাড়-সাগরের অপরূপ দৃশ্য।
না, শঙ্কা এখনও কাটেনি বরং শীত আসছে। আঘাত হানতে পারে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। তবু নিউ নর্মাল সময়ে থেমে থাকার আর সুযোগ কোথায়? বাস্তব বিবেচনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নীতি