নীতিমালা, পরামর্শ, সুপারিশের বেশিরভাগই হেলায় পড়ে থাকে-বাস্তবায়ন হয় না। নীতির বাস্তবায়নের এই হেলার ফলে ভয়ংকর বিপদ এগোতে থাকে। আমাদের নীতি নির্ধারক, বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর কর্তাদের কিছু আসে যায় না। তারাও জনগণের
বিস্তারিত...
নীল আকাশ, কাশবন, শিশির ভেজা শিউলি, বাতাসে হিম হিম পরশ—সবকিছু মিলিয়ে বাংলার শরৎ এমনিতেই আকর্ষণীয়। সেই সঙ্গে সন্ধ্যা আর ভোরে হালকা কুয়াশা, ঢাকের বোল, দূর থেকে ভেসে আসা শঙ্খের ধ্বনি—শরতের
প্রত্যেক ব্যক্তিই তার সমাজ-সংবেদ তথা প্রবণতার প্রতিনিধি। সৈয়দ আব্দুল হান্নানও এর বাইরের কেউ ছিলেন না; তাই আমরা দেখি- যুগের সীমাবদ্ধতার সঙ্গে তিনি বিভিন্ন পরিস্থিতি ও ঘটনার মধ্য দিয়ে গিয়েছেন এবং
বাংলায় প্রচলিত এক প্রবাদ আছে, ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’। প্রবাদের গল্পসূত্র দ্বাপর যুগের, যখন শ্রীকৃষ্ণের শৈশবের চাঞ্চল্যের বিচার তার মামা নন্দ ঘোষের কাছে যেত, তখন তিনি শাস্তির বদলে শ্রীকৃষ্ণকে আদর
কবি গুরুর ভাষায়-‘হে নিষ্ঠুর নব সভ্যতা, হে নিষ্ঠুর সর্বগ্রাসী, দাও ফিরে তপোবন,পূণ্য ছায়ারাশি।’বৃক্ষের সুশীতল ছায়াকে পূণ্যির সাথে তুলনা করে কবিগুরু বলেছেন, ধ্বংশ হচ্ছে প্রকৃতি সৃষ্টি হচ্ছে আধুনিক সভ্যতা। বিষয়টি খুবই